“এই বইটির প্রকাশ কাল ছিল ঈংরাজীর ১৯৫৩ (বাংলা ১৩৬০) সাল। যার সারমর্ম আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক , শিক্ষনীয় ও আধুনিক। প্রাসঙ্গিক কারণ প্রকৃত আদর্শ সন্ধানের পথ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বয়ং দেখিয়ে গেছেন। শিক্ষনীয় কারণ আমাদের সকলকে সচেষ্ট করার উপায় দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। আধুনিক কারণ সবটাই প্রয়োগের দ্বারা পথের দিশা দিয়ে গেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আদর্শে উদবুদ্ধ হয়ে সর্বাঙ্গীন শিক্ষার কাঠামোটি বাবা বইটির মধ্যে প্রতিটি অধ্যায়ে লিপিবব্ধ করে গেছেন।”
