সে আমার গোপন কথা
রান্নাঘরে বাসনের টুংটাং শব্দের পাশে, তেল হলুদের গন্ধ মেখে আমার যখন একটা একটা ক’রে দিন পার হয়, রান্নাঘরে চেয়ার টেনে উনি তখন চুপ ক’রে বসে
ইংরেজির রবীন্দ্রনাথ: কিছু অসংলগ্ন বাক্যবিলাস
এক একটা লেখা লিখতে বসে এত মুশকিলে পড়ি, এতখানি অসহায় মনে হয় নিজেকে যে আমি যে আদৌ কিছু গুছিয়ে লিখতে পারি সে বিশ্বাসের ভিতেও ভূমিকম্প
পক্ষ নিতে প্রথম তাঁর কাছ থেকেই শিখেছি
ঘরের চেয়ে বারান্দার খোলামেলাই আমার বেশি পছন্দ। ছোটো থেকেই হস্টেলে যেচে যেচে জানলার ধারে খাট নিতাম। এইগুলোই আমার নিভৃতচারণ। একেবারে ছোটোবেলায় আর পাঁচটা সাধারণের মতোই
চিরসখা হে…
সহজ পাঠের দিনগুলোয় আমার সঙ্গে তাঁর পরিচয়। তখন আমার কত আর বয়স, চার পাঁচ হবে! আমার সেই বয়সের মন, কীভাবে যে তাঁর লেখার সঙ্গে মিলে
মফস্বলের রবীন্দ্রনাথ
বাংলার মফস্বল বলতে কলকাতার বাইরে যে বিস্তীর্ণ ভূখণ্ড পড়ে থাকে জেলায় জেলায়, তার সবটাকেই বোঝায়। মফস্বলে রবীন্দ্রচর্চা একটা বিশাল পরিসরের ব্যাপার যা দীর্ঘ গবেষণার বিষয়।
রচনা – রবীন্দ্রনাথ
রবীন্দ্রনাথ অনেক লম্বা ছিলেন আর রবীন্দ্রনাথের দাড়ি ছিল। সেটাও লম্বা। চুলটাও। এত লম্বা থাকার জন্য রবীন্দ্রনাথ কক্ষনো লুকোচুরি খেলতেন না।
আগাছার অধিকার
যত অস্তাচলের দিকে গিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ তত তাঁর কবিতার ভাষায় লেগেছে নিত্যদিনের সহজতা। শব্দ আর ধ্বনির ঝংকার হয়েছে বিরল। উচ্চকিত মিল মুখ লুকিয়েছে। আমাদের চারপাশের ছবি
পাঠভবন, আমি যেমন চিনি
“শান্তিনিকেতনে আমি একটি বিদ্যালয় খুলিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিতেছি। সেখানে ঠিক প্রাচীনকালের গুরুগৃহ- বাসের মতো সমস্ত নিয়ম। বিলাসিতার নাম গন্ধ থাকিবে না- ধনী দরিদ্র সকলকেই
সেইসমস্ত কোমর্বিডিটি ও রবীন্দ্রনাথ …
সংকটকাল। অসুখ। সংক্রমণ। দূরত্ব। মৃত্যুবোধ। এবং আনুষঙ্গিক যা কিছু হয়। এর মধ্যে রবীন্দ্রনাথ কোথায়? আমি স্মৃতি খুঁজি। খোঁজার মধ্যে ওটুকুই যে পড়ে… তখনও মহামারি আসেনি।
ঠাকুর তুমি আছো কেমন ?
আমার মা তাঁর ঠাকুমার কাছে গল্প শুনতেন; কোপাইয়ের কাছে ডুমুরিয়ার শ্বশুরবাড়ি থেকে ঠাকুমা তাঁর বাপের বাড়ি অযোধ্যা বনকাটি গ্রামের দিকে গোরুর গাড়ি করে যেতেন। শান্তিনিকেতন